ডিলডোটা হাতে পেলাম সেদিনই। ডেলিভারিবয় ব্যবহারও শিখিয়ে দিল আমাকে। বয়টা চলে যাওয়ার সময়, যেভাবে আমার দিকে তাকাল, সে চাহনি আমি মনে রাখব অনেকদিন।
পরদিন সন্ধ্যায় ঐশীদের বাসায় গেলাম।
দরজা খুলেই ঐশী বলল, "তুই নাকি মমকে ডিলডো কিনে দিচ্ছিস?"
আমি হাতের প্যাকেটটা দেখিয়ে বললাম, "কিনে দিচ্ছি না কিনে এনেছি। আন্টি নিজেই পে করছেন!"
ঐশী বলল, "তুই তো শালা, আমাকে কোনদিন এসব উপদেশ দিসনি!"
বললাম, "তোরও লাগবে নাকি? এটাই ইউজ করিস। আন্টির তো সবসময় লাগবে না!"
ঐশী আমাকে ধাক্কা দিয়ে বলল, "চুপ পার্ভাট!"
আমি হেসে বললাম, "আন্টি কোথায়?"
ঐশী বলল, "রুমে। একটু শুয়েছে। অফিস থেকে আসল একটু আগে!"
ঐশী নিজের রুমে ঢুকল। আমি আন্টির দরজায় নক করলাম। আন্টি বেরিয়ে এলেন দরজা খুলে। আমাকে দেখেই উচ্ছ্বসিত হয়ে বললেন, "এনেছো?"
আমি হাতের প্যাকেটটা দেখালুম। ঘরে ঢুকে বসলাম আন্টির খাটে।
অফিস থেকে ফিরে গোসল করেছেন বোধহয়, চুল এখনো ভেজা, শরীর থেকে মিষ্টি সাবান আর শ্যাম্পুর গন্ধ আসছে।
প্যাকেট খুলে ডিলডোটা বের করলেন আন্টি! হাতে নিলেন আমার সামনেই। যেন একটা বাড়া হাতে নিয়েছেন তিনি। পার্থক্য শুধু, এই বাড়ায় একটা তার লাগানো আছে!
আন্টি বাড়াটা দেখে, খুশী হয়ে বললেন, "থ্যাংক ইউ সো মাচ! আই নিডেড দিস!"আমি বললাম, "নোপ, ইউ ডোন্ট নিড দিস! ইউ আর সেক্সি এন্ড ইয়াং এনাফ টু পিক বয়েজ ফর সেক্স!"
YOU ARE READING
ইরোটিক বড়গল্প সমগ্র (১৮+)
Romanceরগরগে সব মৌলিক উপন্যাসিকা ও ইরোটিকা থাকবে এখানে। সময় নিয়ে পড়তে অনুরোধ করছি। গল্পগুলো শুধুই প্রাপ্তমনস্কদের জন্য। এপর্যন্ত প্রকাশিত বড়গল্পগুলো (সম্পুর্ণ)- ছাত্রীর মায়ের ফটোসেশন (২য় পর্বে সমাপ্ত) নগদ যা পাই (ষষ্ঠ পর্বে সমাপ্ত) স্বাধীনতা (৩য় পর্বে সম...