মাল ফেলে প্রজ্ঞার দেহের উপরে শুয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ। হাঁপাচ্ছি দুজনই। ঘামে ভিজে গেছে আমাদের দুজনের দেহ। প্রজ্ঞার বগল থেকে আসলে উত্তেজক ঘামের উগ্র গন্ধ। আমি ওর বগলে নাক লাগিয়ে গন্ধ শুকলাম।
আদুরে স্বরে প্রজ্ঞা বলল, "এই দ্রোহ... কী করছো?"
আমি জবাব না দিয়ে ওর ঘামে ভেজা বগলের গন্ধ শুকতে লাগলাম। বগলের ছোটছোট চুল ভিজে একটার সাথে আরেকটা লেপ্টে আছে। প্রজ্ঞা বলল, "নোংরা ছেলে, ওসবের গন্ধ কেউ নেয়?"
আমি বললাম, "আমি যাকে খাই, তার বগলের ঘামসুদ্ধা খাই!"
প্রজ্ঞা কিছু বলল না। আমি ওর বগল চেটে দিতে লাগলাম। ঘামের নোনতা স্বাদের সাথে বগলের চুল মিলে স্বাদটা তেতো- মোটেও সুখকর নয়। কিন্তু ভেজা চুলওয়ালা বগল দেখলে মাথা ঠিক থাকে না আমার।
ওর উপর থেকে নেমে বিছানায় শুয়ে পড়লাম আমি। প্রজ্ঞা সাথে সাথেই আমার খোলা বুকে মাথা রাখল। বলল, "এটা আগে করিনি কেন? এতো সুখ!"
বললাম, "কিছুদিন পর নিয়মিত করবে। স্বামী পাচ্ছো!"
প্রজ্ঞা বলল না কিছু। আমার বুকে পেটে আঙুল দিয়ে কী আঁকতে লাগল, জানি না। এতক্ষণ চুদছিলাম বলে ঠাণ্ডা লাগছিলো না, এখন বেশ ঠাণ্ডা লাগছে। আমি প্রজ্ঞারকে জড়িয়ে ধরলাম, আরো ভালো করে।
ক'টা বাজে এখন? গতকাল এসময়ে আমি ভিসি চত্বরে দাঁড়িয়ে যিশু আর সিক্তের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম। যিশুর সাম্প্রতি ব্রেকাপ হয়েছে, ওর গফের বিষয়েই হচ্ছিল কথা। সন্ধ্যার পরপর। আলোকিত ভিসি চত্বরে পাশাপাশি গা ঘেঁষে, এক চাদরের ভেতরে থাকা কাপলদের দেখে হিংসা হচ্ছিল আমাদের।
YOU ARE READING
ইরোটিক বড়গল্প সমগ্র (১৮+)
Romanceরগরগে সব মৌলিক উপন্যাসিকা ও ইরোটিকা থাকবে এখানে। সময় নিয়ে পড়তে অনুরোধ করছি। গল্পগুলো শুধুই প্রাপ্তমনস্কদের জন্য। এপর্যন্ত প্রকাশিত বড়গল্পগুলো (সম্পুর্ণ)- ছাত্রীর মায়ের ফটোসেশন (২য় পর্বে সমাপ্ত) নগদ যা পাই (ষষ্ঠ পর্বে সমাপ্ত) স্বাধীনতা (৩য় পর্বে সম...