৯ জানুয়ারি রাত দশটায় লঞ্চ। ব্যাগ কাঁধে সদরঘাটে এসে দেখলাম, প্রজ্ঞা, স্নিগ্ধা আর উদ্ভব আগেই এসে দাঁড়িয়ে আছে। উদ্ভবের সাথে আগে থেকেই আমার আলাপ। স্নিগ্ধা আর প্রজ্ঞা দুজনই টাইট জিন্স পরেছে। থলথল করছে দুজনের পাছা, যেন একতাল নরম কাদা কাপড় দিয়ে আটকানো। স্নিগ্ধার পাছা একটু বেশি উঁচু। নিয়মিত উদ্ভবের ঠাপ খায়, পাছা একটু উঁচু হবেই। প্রজ্ঞা চিকন মেয়ে, সে হিসেবে ওর পাছাও কম যায় না। নাকি জিনস পরেছে বলে পাছা উঁচু লাগছে ওর?
উদ্ভব বলল, "কেবিন নেব নাকি ডেকেই যাব, বলতো?"
আমি কিছু বলার আগেই প্রজ্ঞা বলল, "ডেকে যাব কেন? একটা সিঙ্গেল কেবিন নেই। ভাড়া তো খুব বেশি না!"
আমরা কুয়াকাটার লঞ্চে উঠলাম। আলিশান ব্যাপারস্যাপার। এত বড় একটা জিনিস যে নদীতে ভাসে, বিশ্বাসই করা যায় না। অথচ আমি মাত্র ৭০ কেজির বডি নিয়ে সাঁতরাতে পারিনা!
১৮শো টাকা দিয়ে একটা ডাবল কেবিন নেয়া গেল। ভেতরে দুইটা বেড, একটা চেয়ার। কেবিন থেকে নদী বেশ স্পষ্ট দেখা যায়। জানালা খুলে দিলে হিলহিল করে ঠাণ্ডা বাতাস আসে।
কেবিনে ঢুকেই প্রজ্ঞা বলল, "কালকের প্ল্যান বল। আই কান্ট ওয়েট..."
উদ্ভব আর স্নিগ্ধা এসেই একটা বিছানা দখল করেছে। উদ্ভবের বুকে হেলান দিয়ে স্নিগ্ধতা বলল, "আমরা পটুয়াখালী পৌঁছেই কুয়াকাটা যাব বাসে। তারপর ওখানে হোটেলে সিট বুক দিব!"
"কয়টা রুম নিবি?"
"দুইটা"
"তুই আমি কিন্তু এক রুমে থাকব!", বলল প্রজ্ঞা।
প্রজ্ঞার কথায় হ হেসে উঠল উদ্ভব। হাসি থামিয়ে বলল, "গফের সাথে প্রথম বাইরে কোথাও ট্যুর দিচ্ছি, তাও রাতে একসাথে থাকতে পারব না? যাওয়ার দরকার কি ছিল তাহলে?"
YOU ARE READING
ইরোটিক বড়গল্প সমগ্র (১৮+)
Romanceরগরগে সব মৌলিক উপন্যাসিকা ও ইরোটিকা থাকবে এখানে। সময় নিয়ে পড়তে অনুরোধ করছি। গল্পগুলো শুধুই প্রাপ্তমনস্কদের জন্য। এপর্যন্ত প্রকাশিত বড়গল্পগুলো (সম্পুর্ণ)- ছাত্রীর মায়ের ফটোসেশন (২য় পর্বে সমাপ্ত) নগদ যা পাই (ষষ্ঠ পর্বে সমাপ্ত) স্বাধীনতা (৩য় পর্বে সম...