#নেশা#৫

Start from the beginning
                                    

জারার কথা শুনে জারার মা মেহেরুনের দিকে তাকিয়ে থাকে।  জারার মায়ের তাকিয়ে থাকা দেখে মেহেরুন বলে,

মেহেরুন - আন্টি প্লিজ এইভাবে তাকিয়েন না।

জারার মা - তো আর কি করবো তোর কাহিনী শুনে বলার ভাষা হারিয়ে ফেলসি তাই দেখা ছাড়া তো আর কোন পথ বাকি নেই।

জারা - হাহাহাহাহা।

এদিকে জারা আর জারার মায়ের এমন কথা শুনে মেহেরুন জারার রুমে গিয়ে বসে থাকে।

জারার - হাহাহা, যা দেখ মুখ ফুলিয়ে বসে আছে।

জারা - আরে ওর এই মুড চেঞ্জ হতে পাচ মিনিটও লাগবে না,,,, হাহাহা। আচ্ছা বসো আমি গিয়ে দেখি কি করতেসে।

জারার মা - হুম যা।

এদিকে দুপুরের দিকে জারার বাসায় মেহেরুনের বাবা মাও চলে আসে কারন মেহেরুন তাদের জানায় যে মেহেরুন জারার বাসা থেকেই সোজা এয়ারপোর্ট যাবে তাই। এদিকে সেদিন মেহেরুনকে সি অফ করে মেহেরুনের বাবা মা তাদের বাড়িতে চলে যায়। জারা তাদেরকে জারার বাসায় থাকতে বললেও তারা থাকে না, কাজ আছে বলে চলে যায় এদিকে সেদিনও জারা কিছুটা ক্লান্ত থাকে বলে জারাও ওর বাসায় চলে আসে আর ফ্রেশ হয়েই ঘুমিয়ে পড়ে। এদিকে পরেরদিন ফাওয়াদের অফিসে জারা না আসলে ফাওয়াদ জারাকে ফোন দেয় কিন্তু জারাকে পায় না, জারা ফোন রিসিভ করে না, এদিকে জারার কোন খবর না পেয়ে ফাওয়াদ নাজাতকে বলে যে জারার খবর নিতে কিন্তু নাজাতও জারার কোন খোজ খবর পায় না। এদিকে জারার কোন খবর না পেয়ে ফাওয়াদ আর নাজাত দুইজনেই চিন্তিত হয়ে পড়ে এক পর্যায়ে নাজাত জারার অফিসের ম্যানেজারের কাছে ফোন দেয়। কিন্তু জারার অফিসের ম্যানেজারও জারার নির্দেশে কেসের কিছু কাজে একজায়গায় যায়। তাকে ফোন দিলে সে বলে যে সে আসলে কিছুই জানে না কারন সে অফিসে আজ যায়ই নি। কেসের কাজে ঢাকার বাহিরে গিয়েছে তাই। এদিকে রাতে জারার কোন খোজ খবর না পেয়ে যখন ফাওয়াদ আর নাজাত দুইজনেই চিন্তিত হয়ে ছিলো তখনই জারার কল আসে ফাওয়াদের ফোনে। এদিকে জারার কল দেখে ফাওয়াদ তাড়াতাড়ি কল রিসিভ করেই বলে,

নেশা Where stories live. Discover now