নেশা

By raishaOhona

1.7K 38 1

এক উন্মাত্ত ভালোবাসার পরিনাম More

#নেশা#১
#নেশা#৩
#নেশা#৪
#নেশা#৫
#নেশা#৬
#নেশা#৭
#নেশা#৮
#নেশা#৯
#নেশা#১০
#নেশা#১১
#নেশা#১২
#নেশা#১৩
#নেশা#১৪
#নেশা#১৫
#নেশা#১৬
#নেশা#১৭
#নেশা#১৮
#নেশা#১৯
#নেশা#২০
#নেশা#২১
#নেশা#২২
#নেশা#২৩
#নেশা#২৪
#নেশা#২৫
#নেশা#২৬
#নেশা#২৭
#নেশা#২৮ (শেষ পর্ব)

#নেশা#২

123 3 0
By raishaOhona

#নেশা

লেখিকা : সৈয়দা রাইসা আবেদীন অহনা

পর্ব - ২

ফাওয়াদের এমন কথায় জারা কিছু না বলে মুচকি হাসতে থাকে কিছুই বলে না। এদিকে জারা আর ফাওয়াদ সেদিন ডিনার করে বাসায় চলে আসে। আর তারকয়েকদিন পর ফাওয়াদ আর জারার আম্মু আব্বুও বাসায় চলে আসে। ফাওয়াদ আর জারা যে যার কাজে ব্যাস্ত থাকে। এইরকম ব্যাস্ততার মধ্য দিয়ে এক সপ্তাহ কেটে যায় আর এদিকে সেই প্রজেক্ট সাইনও হয়ে যাওয়ায় অফিসে কাজের ব্যাস্ততা বেরে যায়। একদিন এক ইম্পর্ট্যান্ট মিটিং শেষ করে সেই মিটিং নিয়েই কথা বলতে বলতে জারা আর ফাওয়াদ দুইজনে ফাওয়াদের কেবিনে আসতে থাকে। ফাওয়াদ আর জারা দুইজনেই কেবিনে ডুকে দেখে যে ফাওয়াদের কেবিনে একজন মেয়ে বসে আছে। ফাওয়াদ আর জারা কেবিনে আসার পরে মেয়েটি তাদের দিকে তাকায় আর এদিকে মেয়েটিকে দেখে ফাওয়াদ আর জারা দুইজনেই অবাক হয়ে যায়। আর দুইজনেই একসাথে বলে উঠে,

ফাওয়াদ আর জারা - নাজাত!

নাজাত - ইয়েস ইটস মি।

বলেই নাজাত মুচকি হেসে এসে ফাওয়াদকে জরিয়ে ধরে আর তখনই ফাওয়াদ জিজ্ঞেস করে যে,

ফাওয়াদ - তুমি না কানাডা ছিলে কবে আসলে?

নাজাত - এইতো গতকাল রাতেই। (ফাওয়াদকে ছেড়ে দিয়ে এই কথাটি বলে)

এরপর জারা বলে যে,

জারা - যাক ভালোই হলো, তো কেমন আছো নাজাত?

নাজাত জারাকেও জরিয়ে ধরে বলে,

নাজাত - ভালো। তোমার অবস্থা কি?

জারা - অল গুড।

ফাওয়াদ - এক সেকেন্ড তুমি চলে আসলে মানে কি তোমার এল.এল.বি করা শেষ?

নাজাত - ইয়েস স্যার।

জারা - ওয়াও দ্যাটস আ গ্রেট নিউজ।

নাজাত - আব্বু তো বলছিলো যে ল' প্রাকটিস সেখান থেকেই করে আসি বাট আমি বললাম যে না আমি এখানেই করবো।

ফাওয়াদ - ভালোই হলো আমার বেস্ট ফ্রেন্ড+ গার্লফ্রেন্ড দুইজনেই ল্যয়ার।

নাজাত - হাহাহা,,,

জারা - বাই দা ওয়ে যতোদিন ছিলে না এই বান্দা তোমাকে অনেক মিস করেছিলো।

নাজাত - তাই নাকি?

ফাওয়াদ - সেটা আবার বলতে। দেখে কি বুঝতে পারছো না।

নাজাত - আহারে (দুস্টামি করে)

জারা - বাই দা ওয়ে তোমারা অনেকদিন পর দেখা করলে সো তোমরা কথা বলো আমি আসছি আর ফাওয়াদ লিসেন এই ফাইলটা আমি দেখছি কোন দরকার পড়লে জানাবো কেমন।

ফাওয়াদ - ইয়া সিউর।

জারা সেখান থেকে চলে আসে নিজের কেবিনে আর বসে বসে অফিসের কিছু কাজ করতে থাকে। এদিকে জারা যখন অফিস থেকে বের হবে তখন জারার সাথে নাজাত আর ফাওয়াদের দেখা হয় তখন জারা বলে,

জারা - কোথায় যাচ্ছো তোমরা?

নাজাত - আমি বাসায় চলে যাচ্ছিলাম ফাওয়াদও সাথে যাচ্ছে আমাকে ড্রপ করতে। কতো করে বললাম আমার সাথে আসার দরকার নেই ফাওয়াদের নাকি কোথায় কাজ আছে তারপরও আসবে,,,,,

জারা - কি কাজ? (কিছুটা জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে ফাওয়াদের দিকে তাকিয়ে)

ফাওয়াদ - এক ক্লাইন্টের সাথে দেখা করতে হবে।

জারা - সেদিন যাদের সাথে কথা বলার ছিলো তারা নাকি?

ফাওয়াদ - হ্যাঁ তারাই।

জারা - বাট নাজাতের বাসা আর তাদের সাথে মিটিং প্লেস তো দুইটা দুই রাস্তায় যেতে লেট হবে না?

ফাওয়াদ - হুম তা তো একটু হবেই।

জারা - এক কাজ করি আমি বাসায়ই যাচ্ছিলাম আমি নাজাতকে ওর বাসায় ড্রপ করে দিবো নে আর তুমি ক্লাইন্টদের সাথে দেখা করতে যাও কজ ইটস মোর ইম্পর্ট্যান্ট আর তাছাড়া অলরেডি ইউ আর লেট।

নাজাত - হ্যাঁ ফাওয়াদ জারা ইজ রাইট ইউ শুড গো দেয়ার আমি আর জারা চলে যাই তাছাড়া আমার সাথে জারারও কিছু কথা ছিলো।

ফাওয়াদ - বাহ জারাকে পেয়ে আমাকেই ভুলে গেলেন ম্যাম?

নাজাত - আই এম নট ইন আ মুড টু ফান।

ফাওয়াদ - ওকে ওকে। বাই দা ওয়ে সাবধানে যেও।

জারা - হাহাহা ডোন্ট ওয়ারি আমি আছি নাজাতের কিছু হবে না।

ফাওয়াদ - আই নো।

নাজাত - ওকে বায়।

ফাওয়াদ - বায়।

বলেই ফাওয়াদ গাড়ি নিয়ে সে ক্লাইন্টের সাথে দেখা করতে চলে যায় আর এদিকে জারা আর নাজাত জারার গাড়িতে উঠে আর তারাও বাসার দিকে রওনা দেয়। জারা নিজেই গাড়ি চালাতে থাকে। হটাৎ নাজাত বলে,

নাজাত - জারা!

জারা - হুম?

নাজাত - এ্যাকচুয়ালি আই নিড ইউর হেল্প।

নাজাতের কথা শুনে জারা কিছুটা চিন্তিত হয়ে যায় আর জিজ্ঞেস করে যে,

জারা - ইজ এভরিথিং ওকে?

নাজাত - ইয়া এভরিথিং ইজ ফাইন আসলে আমি ল' নিয়ে তোমার কিছু অ্যাডভাইস চাচ্ছিলাম আর কি।

জারা - ওহ আচ্ছা,,, যেভাবে বললে আমি তো ভয়েই পেয়ে গিয়েছিলাম। যাই হোক বলো কি ধরনের হেল্প?

নাজাত - আসলে তুমি তো আমারও অনেক আগে থেকেই ল' প্র্যাক্টিস করছো, সো তোমার এই বিষয়ে অনেক অভিজ্ঞতা আছে যে কোন কেস কিভাবে হ্যান্ডেল করতে হয়। আমি তো নতুন তাই চাচ্ছিলাম যে আমি তুমি আমাকে ল' প্র্যাক্টিসে হেল্প করো।

জারা - ওও এইকথা,,, ইটস ওকে আই এম অলওয়েজ দেয়ার ফর ইউ। বাই দা ওয়ে ইফ ইউ ওয়ান্ট ইউ ক্যান অ্যাসিস্ট মি,,,, কারন আমি শুধুমাত্র ফাওয়াদের অফিসের লিগ্যাল অ্যাডভাইসর না, আমি ফাওয়াদের অফিসের পাশাপাশি অন্যান্য কেসও হ্যান্ডেল করে থাকি অ্যাজ ইউ নো, সো সেই ক্ষেত্রে আমারও যেমন একজন অ্যাসিস্ট প্রয়োজন তেমনি তুমিও চাচ্ছিলে যে আমি যেন তোমাকে হেল্প করি,,,,, তাই বললাম যে ইফ ইউ ওয়ান্ট ইউ ক্যান অ্যাসিস্ট মি।

নাজাত - ইটস আ গুড আইডিয়া। এরমাধ্যমে আমিও তোমার কাজ দেখে কাজ শিখতে পারবো।

জারা - ওকে দেন তাহলে এটাই ফাইনাল রইল যে আজ থেকে তুমি আমাকে অ্যাসিস্ট করবে।

নাজাত - ওকে।

জারা - ওয়েট আমি আমার অফিসের ম্যানেজারকে কল করে জানিয়ে দেই যেন তারা নতুন কাউকে না খুজে আমাকে অ্যাসিস্ট করতে। কারন আমি আগেই তাদের বলে রেখেছিলাম কিন্তু এখন যখন তুমিইই আমাকে অ্যাসিস্ট করবে তাহলে তাকে না বলে দাওয়াই বেটার।

নাজাত - হুম ঠিক বলেছো।

তারপর জারা রাস্তায় এক পাশেই গাড়ি থামিয়ে ম্যানেজারকে কল করে জানিয়ে দেয় যে নতুন অ্যাসিস্ট্যান্টের দরকার নেই। বলেই আবার গাড়ি চালানো শুরু করে। তখন হটাৎ নাজাত আবার বলে যে,

নাজাত - থ্যাংকস।

জারা - কেন?

নাজাত - আসলে দুইটা কারনে থ্যাংকস।

জারা - কি?

নাজাত - এক আমাকে এই হেল্পটা করার জন্য আর দুই আমার অনুপস্থিতিতে ফাওয়াদকে খেয়াল রাখার জন্য।

নাজাতের কথা শুনে জারা হাল্কা হেসে বলে,

জারা - আরে না ফ্রেন্ড হিসেবে এইটুকু হেল্প কিছুই না আর রইলো ফাওয়াদের খেয়াল রাখা,,,, নিজের জানের খেয়াল তো পাগল নিজেও রাখে আর আমি রাখবো না তা কি হয় নাকি? আমি তো আর পাগল না তাইনা।

এদিকে জারার এমন কথা শুনে নাজাত কিছুটা অবাক ও সন্দেহের ছলে জারার দিকে তাকায় আর বলে,

নাজাত - মানে?

নাজাতের কথায় জারা হাল্কা হেসে বলে,

জারা - আরে ফাওয়াদ তোমার সোলমেট আর তুমি তোমার সোলমেটের দায়িত্ব আমাকে দিয়ে গিয়েছিলে, যদি আমি ঠিক মতো খেয়াল না রাখতাম তুমি তো আমাকে জানেই মেরে ফেলতে। আর তাছাড়া আমি মৃত্যুকে অনেক ভয় পাই তাই তো বললাম নিজের জানের খেয়াল কে না রাখে।

জারার কথা শুনে নাজাত কিছুটা হাফ ছেড়ে বাচে এবং বুঝে যায় যে জারা ফান করছে,

নাজাত - হাহাহা ভেরি ফানি।

জারা - হাহাহা,,,,,ইয়া ইটস আ জোক বাই দা ওয়ে ফাওয়াদ কোন ছোট বাচ্চা না যে খেয়াল রাখতে হবে ও নিজেই নিজের খেয়াল রাখতে পারে তাছাড়া তোমার সোলমেট হওয়ার পাশাপাশি আমারও ফ্রেন্ড। ফ্রেন্ড হয়ে ফ্রেন্ডের পাশে থাকবো না তা কি হয় নাকি? সো এসব বলে আমাকে ছোট করো না।

নাজাত - আরে না ছোট করছি না। জাস্ট থ্যাংকস বলছিলাম।

নাজাতের কথায় জারা তেমন আর কিছুই বলে না।

জারা - নাজাত তোমার বাড়ি চলে এসেছে।

নাজাত - তুমিও আসো আম্মুর সাথে দেখা করে যাও।

জারা - না আরেকদিন আসবো আসলে আমার কিছু কাজ আছে। কাল একটা কেসের হেয়ারিং আছে সো আই হেভ টু টেক প্রিপেয়ার ফর দিস।

নাজাত - ওকে দেন গুড লাক।

জারা - থ্যাংকস।

নাজাত - বায়।

জারা - বায়।

বলেই জারা গাড়ি নিয়ে চলে যায় আর নিজের বাসায় এসেই সোজা নিজের রুমে চলে যায়। জারা নিজের রুমে এসেই ধপ করে বিছানায় বসে পড়ে। এদিকে কোন সাড়াশব্দ ছাড়া জারাকে চুপচাপ নিজের রুমে যেতে দেখে জারার মা জারার রুমে আসে আর এসে দেখে যে জারা ফ্রেশ না হয়েই বিছানাতে পা দুলিয়ে মাথা নিচু করে হাত দিয়ে মুখ ডেকে বসে আছে আর জারাকে এইভাবে বসে থাকতে দেখে জারার মা জারার পাশে গিয়ে বসে জারার কাধে হাত দিতেই মাথা তুলেই দেখে যে জারার মা বসে আছেন। জারা তার মাকে দেখে বলে যে,

জারা - আরে আম্মু তুমি? কোন দরকার ছিলো?

জারার মা - না, ডেইলি বাসায় এসে আগে আমার সাথে দেখা করিস আর আজ তো আমি ড্রয়িংরুমেই ছিলাম তুই তো খেয়ালও করিস নি চলে আসলি রুমে,,,, তাই জানতে আসলাম যে সব কিছু ঠিক আছে তো নাকি?

জারা - হ্যাঁ সব ঠিক। (হাল্কা হেসে)

জারার মা - কিন্তু তোকে এমন চিন্তিত লাগছে কেন?

জারা মুচকি হেসে তার মাকে জরিয়ে ধরে বলে,

জারা - আরে আম্মু আমি টেনশন করতেছি না জাস্ট টায়ার্ড একটু তাই। তুমি কি একটু কষ্ট করে আজ তোমার হাতের চা বানিয়ে খাওয়াবে? আসলে কাল একটা কেসের হেয়ারিং তাই একটু টেনশন ছিলো এই আর কি তেমন কিছু না। রোজ তো বাসার সার্ভেন্টদের হাতের চা খাই। আজ একটু তুমি বানিয়ে খাওয়াবে,যেন কেসের চিন্তাটা একটু কমে।

জারার মা - হ্যাঁ আনছি বস। আর চিন্তা করিস না কেসটা তুইই জিতবি আমি জানি। (জারার বাম গালে হাত রেখে বলে)

বলেই জারার মা চা বানাতে চলে যায় আর জারা কিছুটা চিন্তিত মুখে তার মার চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। জারার মা চলে গেলে জারা ফ্রেশ হয়ে পরেরদিনের কেসের প্রিপারেশন নিতে থাকে। এদিকে রাতে জারার মা জারাকে ডিনারের জন্য খেতে ডাকে কারন কাজ করতে করতে যে কখন রাত ১২টা বেজে গিয়েছে তা জারা খেয়ালই করে নি তাই জারার মা জারাকে ডাকতে আসে।

জারার মা - আজ কি না খেয়েই ঘুমাবি নাকি?

জারার মায়ের কথায় জারা তার মায়ের দিকে এক নজর তাকিয়ে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে যে রাত ১২টা বাজে তখন সে তার মাকে বলে,

জারা - আম্মু তুমি কি এখনএ ডিনার করো নি?

জারার মা - তোকে ছাড়া কোনদিন খেয়েছি দেখেছিস।

জারা - উফ আম্মু তোমাকে কতোবার বলেছি যে তুমি আমার জন্য ওয়েট করো না তোমার রাতে মেডিসিন খেতে হয় জানো না। আর আমার কাজ শেষ হতে সময় লাগবে তুমি আজ প্লিজ একাই খেয়ে নাও। আর খেয়েই ইমিডিয়েটলি মেডিসিন খাবে। আর তুমিও জানো যে আমি কাজ আধা রেখে কখনোই ডিনার করি না। সো প্লিজ আম্মু আজকে একটু একাই খেয়ে নাও।

জারা কোন রকম তার আম্মুকে বুঝিয়ে ডিনার করতে পাঠায়। এদিকে জারার আম্মু ডিনার করে ঘুমাতে চলে যায় আর এদিকে জারা তার কাজ শেষ করতে করতে রাত প্রায় দুইটা বাজে। তখন জারা উঠে গিয়ে রুমের বাহিরে এসেই দেখে যে তার আম্মু নিজে খেয়ে জারার জন্য খাবার রেখে দিয়েছে আর এসব দেখেই জারা হাল্কা হেসে বলে,

জারা - আম্মুর অভ্যাস পাল্টালো না, কতবার বলেছি লেট হলে আমার জন্য খাবার রাখতে না তাও রাখবে,,,,,, তাছাড়া রাত দুইটা বাজে এমনিতেও খাওয়ার আর ইচ্ছা নেই, যাই হোক সার্ভেন্টরাও হয়তো ঘুমিয়ে গিয়েছে আমিইই গুছিয়ে রাখি।

বলেই জারা নিজেই সেগুলো গুছিয়ে রেখে এক কাপ ব্লাক কফি বানিয়ে নিয়ে নিজের রুমের বারান্দায় এসে দাড়ায়। শহরের কোলাহল হতে মুক্ত রাতের এই নিরবতায় জারা বারান্দার রেলিংয়ের কাছে চুপচাপ দারিয়ে আছে, মাথায় হাজারো অজানা চিন্তা ঘুরপাক করছে। কিন্তু সে নিজেও জানে না যে যেসব চিন্তা সে করছে সেসেব চিন্তাগুলো আদোও যৌক্তিক কিনা। এদিকে পাশের টেবিলে সেই কফির মগটি রাখা। হাল্কা ধোয়া উঠছে কফি থেকে রাতের হাল্কা বাতাসে জারার চুলগুলো কিছুটা উড়ছে। এক দীর্ঘশ্বাস ফেলে জারা টেবিলের পাশে রাখা চেয়ারটিতে বসে কফির মগটির দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে কফির মগটি নিয়ে তাতে এক চুমুক দেয় আর বলে,

জারা - যা ভেবেছি তা কতকুটু সত্যি হবে বা হবে না তা তো সময়ই বলে দিবে।

এই কথা জারা নিজে নিজেই একা একা বলতে থাকে আর সামনের দিকে এক তীক্ষ্ণ দৃষ্টি ছুড়ে ফেলে।

চলবে.....

Continue Reading

You'll Also Like

683 158 6
রহস্যময় পৃথিবীর রহস্য কখনো শেষ হয় না। শেষ হয় না অতিপ্রাকৃতিক ঘটনা । দেখা যায় হরেক রকম মানুষ । দেখা যায় অপ্রীতিকর অপ্রকৃতস্থ মানুষ ও তাদের ঘটনা । "অপ...
559 106 12
❝J-Hope is my sunshine,,His heartbeat is the sweetest melody in the universe ❞ It's about my imagination with a little help of a drama which is my fa...
1.9K 2 1
বাংলা চটি গল্প