স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট ১

By AbdulSamad434

6.5K 8 0

গল্পের নাম পোড়ে আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে ইটা একটি কাকোল্ড গল্প তার সাথে আছে একটা প্রেম কাহানি এই গল্পে যৌনতা থ... More

Untitled Part 1
স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট ২
স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট 4
স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট-5
স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট-6
স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট-7
স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট-8

স্বামী স্ত্রী আর জয় পার্ট 3

585 0 0
By AbdulSamad434


জয় কে ঘর থেকে বার করে দিয়ে আমি একটা নাইটি নিয়ে বাথরুম এ গেয়ে গুদ ধুতে যাবো দেখি রস এখনো হর হর করছে। আমি মনে মনে করছি আমার গুদে এটা কি হলো কথাথেকে এত রস এলো আগে তো হতো না । এখন দ্যাখো তিনবার জল খোসার পর ও গুদে রস ভর্তি। যাই হোক আমি বাথরুম থেকে সব পরিষ্কার করে নাইটা গলিয়ে বাথরুম থেকে বেরিয়ে ঘরে এসে দেখি আমার স্বামী দেবনাথ(দেব) খাটে বসে আছে পা ঝুলিয়ে। আমি তো এমনি তে ঘেমে ছিলাম ওকে দেখে আমি পুরো দর দর করে ঘামতে চালু করে দিলাম। ও কোনো কথা বললো না আমার কাছে এসে আমাকে কোলে তুলে খাটে ছুঁড়ে দিলো আমি কিছু বলার আগে আমার দুই পা ফাক করে আমার গুদে মুখ দিয়ে চাটা চালু করে দিলো আমার গুদের রস দেব চোঁ চোঁ করে টেনে খেতে থাকলো। আমি কিছু বলতে যাচ্ছি আমার মুখ চেপে ধরে আমার কথা বন্ধ করে দিলো। তার পর একটা একটা করে চারটে আঙুল ঢুকেই দিলো আমারও নিতে কোনো অসুবিধা হলো না ।তার পর জিভের আগা দিয়ে গুদের দানা টাকে নাড়তে নাড়তে জোরে জোরে চারটা আঙুল দিয়ে আমার গুদ খিচতে লাগলো। আমার গুদে আগেথেকেই রস ভর্তি ছিলো ।

আমার গুদও মোচড় দিতে লাগলো। আমার মুখথেকে বেরিয়ে এলো আমি জল খসাব গো... ওগো মাগীচোদা খ্যাচো আমার গুদটাকে নাড়াও আমাকে... জোরে... আর এট্টুকু জোরে... ওঁওঁওঁওঁওঁওঁ..... মাররররেএএএএ...... গেল.... আমার জল বেরহয়ে গেল.... ওওওওওও...."
চড়াৎ চড়াৎ করে এক মগ জল খসিয়ে উউহুউউ উউহুউউ হহউউ করে থরথর করে কাঁপতে থাকলাম।দেব এই ভাবে পাঁচ মিনিট জল বার করে কিছু জল খেয়ে আমার উপর চড়ে আমার হাত দুটো মাথার দিকে তুলে দিয়ে আমার দুদ দুটো দুই হাতে চেপে ধরে খপ করে বোটা মুখে পুরে নিয়ে চুষতে থাকলো আমার তো ভয় লাগছিলো ।কারণ কিছুক্ষন আগে জয় আমার দুদ টিপে টিপে খাবলে খবলে দাগ করে দিয়েছে যদি এখন এই দাগ গুলো দেখে আমার স্বামী কিছু বলে আর জিজ্ঞাসা করে কি হবে।আমার বুক ধুক ধুক করছিল কিন্তু কিছু বলতে পারছিলাম না। তার পর দুদটাকে ছেড়ে দিয়ে আমার পা দুটো ভাঁজ করে ধোন টা পক করে ঢুকিয়ে দিলো।ফুস করে ভিতরে ডুকে গেলো আমার হল হল গুদে। তাও কিছু বললো না শুধু চোখ বন্ধ করে ঠাপ মারতে লাগলো। আর মাঝে মাঝে গুদ থেকে বাড়া বারকরে মুখ বসিয়ে চুষে চুষে আমার ভিতর থেকে রস টেনে এনে গিলে গিলে খাচ্ছিল ।আমার গুদ একদম হল হল করে দিয়েছে জয়। আর সেই হল হল গুদে আমার স্বামী ঠাপের পর ঠাপের পর ঠাপ মারতে থাকছে আমারও খুব আরাম হয় যখন আমার হল হল গুদে দেব তার ৫ ইঞ্চি ধোন দিয়ে ধাপাতে তখন আলাদা একটা শুর শুড়ী লাগতে থাকে আর আমার রস ও অনেক বার হয় । যাই বলো বড় বাড়া আর ছোট বাড়া দুটোর আলাদা আলাদা মজা আছে । বড়ো বাড়া যে সুখ দিতে পারবে ছোট বাড়া তা দিতে পারবেনা আবার ছোট মাঝারি বাড়া যা দিতে পারবে বড়ো বাড়া তা দিতে পারবে না । এই কথা তারই বুঝবে যারা দুইরকম বাড়া নিয়েছে। যাই হোক আমার স্বামী দেব সেদিন আমাকে অবাক করে দিয়ে।এক ঘন্টা আমাকে চুদে আমার জল আর একবার বার করে দিলো তার পর আমার গালে মাল ফলে দিলো আমি খেয়ে নিলাম। ও পাশে শুয়ে পরে আমাকে জরিয়ে কিস করতে থাকলো । ও আমাকে একবার ডাকলো মনে হয় কিছু জিজ্ঞাসা করতে চাইছিল কিন্তু আমি ঘুমে আছন্ন হবাতে আমাকে কিছু আর জিজ্ঞাসা করলো না ।আমার সারা দিন খুব ধকল গেছে তাই গভীর গুমে গুমিয়ে পড়লাম।

যখন আমি ঘুম থেকে উঠি তখন রাত আট টা । আমি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে ঝট পট করে উঠলাম। দেখি আমার স্বামী দেব খাবার রেডি করে হাত মুখ ধুচ্ছে। আমাকে দ্যাখে জিজ্ঞাসা করলো এখুনি উঠলে কেনো আমি তোমাকে ডাকতাম শরীর ভালো লাগছে তো।কেনো? সারাদিন যা ধকল গেলো তাই বলছিলাম।আমার বুক ধক করে উঠলো আমি মনে মনে ভাবলাম তাহলে দুপুরের সব কিছু দেব দেখেছে আমার টেনসন হচ্ছিল আমার চোখ মুখ দেখে বললো রিলাক্স করো সোনা ই লাভ ইউ তুমি আজ আমাকে অনেক সুখ দিয়েছো। তুমি আরো একটু ঘুমিয়ে নাও আমি তোমাকে ১০টার সময় ডাকবো। আজ তুমি আর আমি সারারাত গল্প করবো উমমম আআ ।

 যখন আমি ঘুম থেকে উঠি তখন রাত আট টা । আমি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে ঝট পট করে উঠলাম। দেখি আমার স্বামী দেব খাবার রেডি করে হাত মুখ ধুচ্ছে। আমাকে দ্যাখে জিজ্ঞাসা করলো এখুনি উঠলে কেনো আমি তোমাকে ডাকতাম শরীর ভালো লাগছে তো। কেনো গো? না সারাদিন যা ধকল গেলো তাই বলছিলাম।আমার বুক ধক করে উঠলো আমি মনে মনে ভাবলাম তাহলে দুপুরের সব কিছু দেব দেখেছে আমার টেনসন হচ্ছিল আমার চোখ মুখ দেখে বললো রিলাক্স করো সোনা আই লাভ ইউ তুমি আজ আমাকে অনেক সুখ দিয়েছো। তুমি আরো একটু ঘুমিয়ে নাও আমি তোমাকে ১০টার সময় ডাকবো। আজ তুমি আর আমি সারারাত গল্প করবো উমমম আআ ।

এর পর

রাত ঠিক ১০ টাই দেব আমাকে ডাকলো খাবার খাবার জন্য। আমি মুখে একটু পানি দিয়ে খাবার খাবার জন্য এলাম টেবিলে। দুজনে বসে ভাত খেলাম। মাংস রান্না দেখে আমি জিজ্ঞাসা করলাম মাংস কখন আনলে। দেব বললো। তুমি ঘুমাচ্ছিলে আমি বাজারে গেছিলাম, ভাবলাম রোজ তো আমাকে রান্না করে তুমি যত্ন করে খাবাও আজ আমি নাই করি তাই মাংস নিয়ে এলাম।আমি বললাম আচ্ছা আমার প্রতি আজ এতো ভালো বাসা কোথা থেকে এলো গোঁ। তোমার প্রতি ভালোবাসা আজ আসেনি গোঁ তোমাকে আমি কতটা ভালো বাসি যদি আমার মনের ভিতরে দ্যাখো তাহলে বুঝতে পারবে।এই কথা শুনে আমার মন যেন কেমন একটা হয়ে গেলো নিজেকে খুব ছোট মনে হয়েছিল এই ভেবে যে ও আমাকে এতো ভালো বাসে আর আমি ওকে চ্যাটিং করছি ছি আমি কতো খারাপ হয়ে গেছি। হটাৎ দেবের ডাকতে আমার হুশ ফিরলো দেব বলছে যে কি ভাবছো আমি বললাম কিছু না তুমি আমাকে এতো ভালো বাসো তাই ভাবছিলাম ও বললো যে ভাবতে হবে না আগে খাওয়া শেষ করো। আমরা খাওয়া দাওয়া শেষ করে দুজনে মিলে সব গুছিয়ে রান্না ঘরে রেখে লাইট বন্ধ করে বেডরুম এ আসলাম ও খাটের মাথায় বালিশ টা রেখে হেলান দিয়ে বসলো আমি বললাম দাড়াও আমি বাথরুম থেকে ঘুরে আসছি। বাথরুম এ গিয়ে আমি ভাবছি দেব আমার সাথে আজ কি গল্প করবে। কি জিজ্ঞাসা করবে এটা ভাবা মাত্রই আমার ভয় করছিল।

আমি বাথরুম থেকে বের হয়ে একটা তোয়ালে নিয়ে মুখ মুছে মুখে একটু নাইট ক্রিম লাগিয়ে খাটে চলে এলাম । খাটে আসা মাত্রই দেব আমাকে টেনে ওর বুকে আমার মাথাটা নিয়ে নিলো আমিও ওর বুকে মাথা রেখে কাত হয়ে শুয়ে পড়লাম।

দেব এবার বলতে শুরু করলো-

জানো রাখি আমার কিছু কথা তোমাকে বলা হয় নি। আমাদের বিয়ের পর থেকে বলবো বলবো ভাবছিলাম কিন্তু বলতে পারি নি পাছে তুমি কি ভাবো । আমি সাথে সাথে বললাম যে আমি তোমার স্ত্রী দেব আমাকে তোমার সব কথা বলতে পারো আমি কিছু মনে করবো না প্লিজ বলো । আমার এই কথা শুনে দেব জোরে নিঃশাস ফেললো মনে হলো যেনো এবার একটু শান্তি পেলো।

তার পর বলা শুরু করলো ।ছোট বেলায় সবাই জখন বলতো যে তুই একদম তোর বাবার মতো আমার খুব গর্ভ হতো। কিন্তু ১১ বয়েসে যখন আমাকে কেও বলতো তুই তোর বাবার মতো আমার মন করতো তাকে আমি চপ্পল খুলে মারি। আমি আমার বাবার মতো নয়।আমি আমার মতো এই দুনিয়াতে কেও কারোর মতো নয় সবার একটা একটা নিজের অস্তিত্ব আছে। কেও যদি আমাকে আমার বাবার মতো বলতো আমার রাগ কেন হতো জানো। কেন দেব বলো।

শোনো তাহলে।

আমার মা কামিনী,

যখন আমার এক বছর বয়েস তখন একদিন হটাত আমার বাবার এক বন্ধুর হাত ধরে আমার মা আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। পরে আর কোনদিন আমাদের কাছে ফিরে আসেনি। বাবার সেই বন্ধুর সাথে মা এর নতুন পাতা সংসার যে শেষ পর্যন্ত সুখেরই হয়েছিল সেই ঘটনা আমি পরে লোকমুখে জেনেছিলাম। একটু বড় হবার পর যখন সব বুঝতে শিখলাম তখন থেকেই নিজের ঘনিস্টদের হটাত করে হারানোর ভয় সবসময় আমাকে তাড়া করে বেরাতো। বেশ বুঝতে পারতাম আমি কোনমতেই সর্ব শক্তিমান উপরঅলার পছন্দের পাত্র নই। আমি তাঁর পছন্দের পাত্র হলে শেষ জীবনে মা আমার ওপর করা তাঁর অবিচারের শাস্তি নিশ্চই পেতেন। এটাই আমি ভাবতাম । এছাড়াও ছোটবেলায় মনে আসতো নানা অদ্ভুত সব চিন্তা। কখনো ভাবতাম কত বড় দুর্ভাগা আমি যে নিজের মায়ের বুকের দুধটাও ঠিকমত খেতে পেলামনা।আমি জানতাম আমার বাবা এই ঘটনায় ভেতরে ভেতরে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেলেও আমার কথা ভেবে নিজেকে প্রচণ্ড শক্ত রেখে ছিলেন, দুনিয়ার সাথে লড়ে মানুষের মত মানুষ করে তুল ছিলেন আমাকে।কিন্তু একদিন আমার সব ভাবনা পাল্টে গিয়ে ছিল কারণ।একদিন আমি একটা দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে আছি গাড়ি থেকে একটা মহিলা আমার কাছে আসলো আমাকে ডাকলো তখন আমার ১২ বছর বয়স। দেখলাম মহিলা অনেক সুন্দর, কি সুন্দর মুখ যেন দুর্গা ঠাকুর।আমাকে দেখে হটাৎ মহিলার চোখ দিয়ে জল টপ টপ করে পড়ছিল। আমি কিছু ভাবতে পারছিলাম না কেন ওই মহিলা আমাকে দেখে কান্তে আরম্ভ করলো। আমার হাতটা ধোরে বললো। সোনা আমাদের বাড়ি যাবি আমি বললাম কেনো আমি তোমাকে চিনিনা জানি না আমি তোমার সাথে বাড়ি যাবো কেন?

মহিলা আমাকে বললো তুমি আমাকে না চিনতে পারো আমি তোমাকে খুব ভালো করে চিনি তুমি সঞ্জয়ের এর ছেলে না আমার বাবার নাম যখন ওই মহিলার মুখে শুনলাম তখন আমি ভাবলাম ওই মহিলা আমাকে আর বাবাকে চেনে । তাও আমি বললাম যে না আন্টি আমি এখন বাড়ি যাবো আমার খুব খিদে পেয়েছে ।মহিলা কান্নার মতো করে বললো সোনা চল না আজ না হয় আমার বাড়ি খাবি চল আমি মাংস রান্না করেছি। মাংসর কথা শুনে আমার জিভ দিয়ে জল গোড়াতে লাগলো। আমি গাড়িতে উঠে গেলাম সারা রাস্তা আমাকে বুকে জড়িয়ে মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে গেলো। যখন আমার মাথায় হাত বলাচ্ছিলো তখন আমার মায়ের কথা খুব মনে পড়ছিল ভাবছিলাম যদি আমার মা আমার কাছে থাকতো আমাকে এভাবে আদর করতো এটা ভাবতে ভাবতে একটা বিশাল বাড়ির সামনে এসে গাড়ি দাঁড়ালো। আমি তো বাড়ি দেখে অবাক হয়ে গেলাম। ঘরে ঢুকে আমাকে একটা ঘরে নিয়ে বললো মনে করো এটা তোমার ঘর তুমি হাত মুখ ধুয়ে নাও আমি তোমার জন্য খাবার রেডি করছি বাড়িতে দেখলাম অনেক কাজের লোক কিন্তু মহিলা নিজে আমার জন্য খাবার প্লেটে সাজিয়ে দিলো আর বললো খাও সোনা। আমার খাওয়ার শেষে আমার হাত মুছিয়ে দিলো। তারপর বললো চল আমরা উপরে গিয়ে বসে টিভি দেখি আর গল্প করি আমি বললাম চলো।

টিভি দেখতে দেখতে আমি মহিলা কে জিজ্ঞাসা করলাম তুমি আমার বাবাকে কি করে চেনো। মহিলা তখন আমাকে বললো যে আমি তোর মা। আমি সাথে সাথে উঠে দাড়ালাম । গলায় হাতের আগুল ঢুকিয়ে বমি করতে গেলাম। ওক ওক করতে লাগলাম। মা আমার গায়ে হাত দিতে গেলো আমি বললাম ছবেনা আমাকে আমার মা নেই আমার কাছে আমার মা মোরে গ্যাছে। সাথে সাথে মা হাও হাও করে কান্তে লাগলো আর বলছিল এরকম কথা কেনো বলছিস আমি তো বেঁচে আছি সোনা। আমি উত্তর দিলাম , যে মা নিজের স্বামী আর বাছা কে ছেড়ে চোলে আসে তাও আবার এক বছরের বাচ্ছা কে সে আমার মা না। তুমি একবারও আমার খবর নিয়েছিলে যে তোমার ছেলে বেঁচে আছে কি মোরে গ্যাছে। তুমি আমার কথা কি ভেবেছিলে। তুমি কি জানতে না যে তোমাকে ছাড়া আমার কি হবে? বলো উত্তর দাও?

মা কান্না থামিয়ে চোখ মুছতে মুছতে আমার কাছে এসে। শুধু একটা কথা বললো যে তোকে কে বলেছে যে আমি পালিয়ে এসেছিলাম তোর বাবা না?। সারা জীবন লোকটা এক থেকে গেলো। তুই শুধু তোর বাবার কথা শুনলি আসল সত্যি টা কি তোর বাবা আর আমি জানি আর কেউ নয়। যদি সত্যি জানতে চাও তোমার বাবাকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করো যে মা কি সত্যি সত্যি পালিয়ে গিয়েছিল না অন্য কোনো কারণ আছে। বোলে আমাকে বললো যাও বাড়ি যাও। তার পর মা ড্রাইভারকে ডেকে বললো রামু দেব কে বাড়ি দিয়ে এসো। আমি গাড়িতে উঠলাম মুখে কিছু কথা বলতে পারছি না মা একরকম আমাকে ধমক দিয়েছিল। আসার সময় মা এর মুখখানি দেখলাম রাগ রাগ মনে হচ্ছিল। আমি গাড়িতে উঠে ভাবতে ভাবতে বাড়ি আসছি । মা কি বলতে চাইছিল বাবা কি আমার কাছে কিছু গোপন রাখছে। তার মধ্যে ড্রাইভার রামু বোলে বসলো । বাবু ম্যাডাম তোমার জন্য অনেক কাঁদে সব সময় তোমার জন্য স্যার এর সাথে যোগড়া করে।ম্যাডাম অনেক ভালো। আমি কোনো কথা না বলে চুপ চাপ থেকে শুধু ভাবতে লাগলাম বাবাকে কে গিয়ে জিজ্ঞাসা করতে হবে।

আমাকে বাড়ির ওখানে নামিয়ে ড্রাইভার গাড়ি ঘুরিয়ে চোলে গেলো আমি বাড়ি গিয়ে দেখলাম বাবা নেই।আমি আর খেলা ধুলা কিছুই করলাম না শুধু ভাবতে লাগলাম বাবা কখন আসবে।

সন্ধ্যা হতে বাকি তখন বাবা এলো আমি জিজ্ঞাসা করার আগে জমা প্যান্ট খুলে বাথরুম গেলো আমি খাটে শুয়ে পড়লাম কিছুক্ষন পর বাবা এসে আমার মাথায় হাত বোলাতে লাগলো। বাবার স্পর্শ পেয়ে আমি উঠে বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম বাবা আমার মা কি সত্যি আমাকে ফেলে পালিয়ে গাছিলো?। বাবার মুখটা দেখলাম একেবারে কালো হয়ে গাছিলো। আমাকে জিজ্ঞাসা করলো কেনো আবার এসব জিজ্ঞাসা করছিস। আমি তখন বাবাকে সব বললাম যে আমার সাথে আজ কি কি হয়ে ছিল বাবা শুধু বললো। তোর মা যা চাইতো আমি তা দিতে পারতাম না তাই আমার সাথে যোগড়া করে এখান থেকে চলে যায়। আমার বাবার কথা শুনে বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম কি চাইতো বাবা। বাবা তখন বললো যে তুই এখন বুঝতে পারবি না তুই বড়ো হ তার পর বুঝবি। এই কথা শুনে আমি বাবার কোলে মাথা রেখে শুয়ে পড়লাম। আমি তখনো ঘুমাই নি। বাবা মনে করলো আমি ঘুমিয়ে পড়েছি। সেই সময় বাবা আমার মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে বললো যে সোনা আমি জানি এক না একদিন তুই সব সত্যি জানতে পারবি। তখন আমাকে তুই ঘিন্না করবি আর আর আমি তখন কাকে নিয়ে থাকবো।আমার তখন কেও থাকবে না। তোর মা খুব ভালো ছিলো রে সোনা আমি খুব ভুল করেছি আমি যদি সেদিন সব মেনে নিতাম তাহলে তোর এই অবস্থা আর হতো না। আমাকে মাপ করে দিস।দেব তুই ছাড়া আমার কেও নেই।

বাবার এই কথা শুনে আমি মনে মনে কান্তে লাগলাম কিন্তু কিছু বলতে পারলাম না আমার মনে খুব কষ্ট হচ্ছিল কিন্তু সহ্য করে নিলাম। আবার মনে মনে ভাবলাম বাবা মা কে এখনো ভালো বাসে বাবা তো বিয়ে করেনি। মা এমন কি চাইতো যে বাবা দিতে পারতো না। বাবা তো বলছে মা খুব ভালো ছিলো কিন্তু মা এমন করলো। কেনো আমাকে সেটা জানতে হবে।

সেই রাতে আমি কখন ঘুমালাম আমি জানি না সকালে উঠে ভাবতে লাগলাম কাকে জিজ্ঞাসা করা যায়। যে মা কি চাইতো। আর আমার মা কেমন ছিলো। আমি দৌড়ে চোলে গেলাম আমাদের বাড়ির কিছু দূরে শিপ্রা কাকিমার বাড়ি। শিপ্রা কাকিমা কে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম কাকিমা তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করবো

কাকিমা বললো কর। আমি বলছি একটু বসো না আমার কাছে। কাকিমা বললো তাড়াতাড়ি বল অনেক কাজ আছে তোর দিদি মানে ওনার মেয়ে রেখা কলেজ যাবে খাবার বানাতে হবে। কাকিমা তুমি তো আমার মা কে চেনো বলো। আমার মা ভালো ছিলো না খারাপ ছিলো? আর বাবাকে আর আমাকে ছেড়ে চোলে কেনো গেলো?। দেখ মনা। তোর মা যখন তোর বাবাকে বিয়ে করে এখানে এসেছিল তোর মা বাবা খুব সুখি ছিলো। সবসময় একসাথে ঘুরে বেড়াতো।আমাদের বাড়ি আসতো কত আনন্দ করতো ওরা। তার পর তুই পেটে এলি ওদের তো অনান্দর সীমা ছাড়িয়ে গেলো। তোর মা কে কোনো কাজ করতে দিতো না তোর বাবা। আর তোর বাবাকে তো আমার অনেক আগে থেকে চিনতাম আমরা ওর মতো ছেলে এই এলাকায় কেও ছিলো না। একদিন কাজ থেকে আসার সময় তোর বাবার একটা একসিডেন্ট হয়। তোর মা তখন কান্তে কান্তে একাকার সারা দিন সারা রাত তোর বাবার পাশে বসে বসে সেবা করেছিল। তোর বাবার বন্ধু নির্মল ছেলেটা খুব একটা খারাপ তা নয় তোর বাবার যখন একসিডেন্ট হয় হসপিটালের সব খরোজ ওই করেছিল। তোর মার পাশে থেকে তোর মা কে আশাস দিয়েছিল আর যতটা পারে বলতে গেলে পুরোটাই হেল্প করেছিল। তোর বাবা সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরে এলে তোদের বাড়ির সব খরচ ওই নির্মল করেছিল। তোর বাবা ভালো হবার পর তোর বাবার আর মার ভিতরে ঝগড়া চালু হয়ে গিয়েছিল। কি নিয়ে হতো জানতাম না কিন্তু প্রতিদিন ঝগড়া হতো। একদিন সকালে উঠে শুনলাম তোর মা তোর বাবার বন্ধু নির্মলের সাথে চোলে গ্যাছে। এর থেকে আমি বেশি কিছু জানি না।

আমি শিপ্রা কাকিমার কাছে তখন জানলাম যে আমার বাবা মার মদ্ধে অনেক ভালো বাসা ছিলো কিন্তু যোগড়া কি নিয়ে হতো সেটা জানতে পারলাম না। আমি কাকিমাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে কিন্তু যোগড়া কি নিয়ে হতো সেটাই জানলাম না। বাবা কালকে বলছিল যে তোর মা যা চাইতো আমি দিতে পারতাম না। কি চাইতো আমার মা? কাকিমা বললো আমি জানি না। বোলে রান্না ঘরে চলে গেলো। আমি মুখটা কালো করে চলে আসছিলাম তখন রেখা মানে আমার দিদি আমাকে হাত ধরে ওর ঘরে নিয়ে আসল আমাকে বললো চুপ মা যেন জানতে না পারে। আমি তোকে বলবো তোর বাবা আর মার ভিতরে কি নিয়ে জগড়া হতো। আমি চুপ চাপ বসে পড়লাম তখন রেখা বলছে রেখা একদিন শুয়ে শুয়ে ওর মা বাবা কে নাকি আলোচনা করতে শুনেছে যে আমার বাবার একসিডেন্ট হবার পর আমার বাবার সেক্স করার ক্ষমতা চলে গাছিলো আর আমার মা নাকি খুব সেক্সি ছিলো আর আমার বাবা আর মার ভিতরে সেক্স নিয়ে যোগড়া হতো তার পর আমার মা নাকি বাবার বন্ধুর সাথে সেক্স করতো আর প্রেম করতো তাই আমার বাবা মার সাথে যোগড়া করতো। তার পর একদিন আমার মা বাবার বন্ধুর সাথে চলে গাছিলো। আমারতখন বয়স ১2 বছর সেক্স সম্পর্কে আমাকে সামান্য হলেও কিছু ধারণা ছিলোতাই বুঝে গেলাম। আরবাড়ি চলে এলাম।

Continue Reading

You'll Also Like

2.1M 41.3K 29
Ethan and almost every other sixteen year old that is under class is auctioned off to one person or a family. Even if you or your family doesn't want...
4.3M 236K 49
"Stop trying to act like my fiancée because I don't give a damn about you!" His words echoed through the room breaking my remaining hopes - Alizeh (...
207K 2.3K 18
I have found an ideal life. I have a loving husband, no work and no danger. This is exactly what I wanted when I ran away and changed my identity. Bu...
535K 17.9K 126
Read and find out...