Heart's Desire

By TokyoTypewriter

135 9 16

"পুরো পৃথিবীর চোখে তারা ছিলো বন্ধু,একে অপরের জন্য জান উজার করে দেয়া বন্ধু,কিন্তু শুধুমাত্র তাদের হৃদয়ে তারা জ... More

সুপ্ত আকাঙক্ষা
অপ্রকাশিত অনুভূতিগুলো

প্রণয়াখ্যানের শুরু

14 2 4
By TokyoTypewriter

সো যখন রান্নাঘরে তার খাবার চেক করছে আর বাকিরা যখন ১০ বছরের বাচ্চাদের মতো মারামারি করছে তখনি বেল বেজে ওঠে,

একটা নতুন গল্পের শুরু হতে চলেছে তখন,কেউ কাঁদতে চলেছে কেউ বা চলেছে হাসতে,
কারো ভাঙতে চলেছে মন,কারো বা গড়তে চলেছে ভালোবাসার ঘর।
"সেহুন দরজা খোল গিয়ে,যা" চেন আদেশের সুরে সেহুনকে বলে উঠে,
সেহুন তখন একটু রেগে গিয়ে বলে ওঠে,"আমি কেনো?এখানে এতো মানুষ থাকতে?বাকিরা আমার বড় ঠিক আছে কিন্তু কাই?ওকে কেনো কিছু বলো না?"
"আমিও তোর বড়",কাই বিদ্রুপের সুরে বলে ওঠে।
কোনো উপায় না দেখে সেহুন যায় দরজা খুলতে,

হয়তো সেহুনের তখনও কোনো ধারণা নেই যে কোনো সবাই তাকে দরজা খোলার জন্য জোর করছিলো,সেহুনের জানা নেই তার জন্যে কি বিশাল সারপ্রাইজ অপেক্ষা করছে দরজার ওপারে,সেহুন হয়তো জানলে সবার আগে গিয়ে দৌড়ে নিজেই দরজা খুলতো।

সেহুন দরজা খুললো,আর দরজার ওপারেই একমুখ হাসি দিয়ে দাড়িয়ে ছিলো সুহো।
সেহুন জানলো না এইটা কি ঋতু ছিলো,আদৌ আকাশে কালো মেঘ ছিলো কিনা,বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা ছিলো কিনা বা ঝড়ো বাতাস বইছিল কিনা,শুধু সে জানতো তার হৃদয়ে বৃষ্টি ঝড়ছে,তুফান চলছে,সে আজ প্রায় ৩ বছর পর দেখেছে সুহো কে,তার জীবনের অংশকে!তার বড় ভাইকে,যার কাছেই মানুষ সে।
সেহুন তার বাবা মা কে দেখেনি,তাদের অভাবও অনুভব করেনি কখনো,তার জীবনে বাবা মায়ের দরকারও পড়েনি কখনো,কারণ সুহো ছিলো তার পাশে সবসময় ছায়ার মতো।হয়তো এতো ভালোবাসা সেহুনের বাবা মায়ের পক্ষেও সেহুনকে কখনো দেয়া সম্ভব হতো না,যতোটা ভালোবাসা সুহো দিয়েছে সেহুনকে।

সেহুন কিছু খেয়াল করে না,তার চোখ থেকে অবিরাম ধারায় ঝর্ণার মতো ঝড়তে থাকে অশ্রুধারা,আর সে দৌড়ে যায় সুহোর কাছে,হিয়ুং বলে জড়িয়ে ধরে সুহোকে,সেহুনও ভাইকে জড়িয়ে ধরে,সেহুনকে সে নিজেও খুব মিস করেছে।তারও তো জীবনে সেহুন ছাড়া আর কেউ নেই।শুধুমাত্র পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘ ৩টি বছর সে দূরে থেকেছে তার কলিজার টুকরা ভাইটির কাছ থেকে,তবে আর নয়,এবার আর সে যাচ্ছেনা সেহুনকে ছেড়ে।

দরজা থেকে চেন,কাই,চানিয়ল আর সো দেখছিলো দুই ভাইয়ের এই মিলনমেলা দেখছে চোখে ভালোবাসব আর মুখে চন্দ্রোজ্জল হাসি নিয়ে,তারাও কতোদিন পর দেখছে সুহোকে,এই ৩ বছর কোনো খবরই ছিলো না সুহোর,হঠাৎ করেই গত পরশু সুহোর ফোন,সুহো ফেরত আসছে,আর সেহুনকে সারপ্রাইজ দেবে বলেই জানায়নি কেউ।
"ভাই ভাইয়ের এই মিলনমেলা আর কতদিন চলবে?এই মানুষটা যার আজকে সবচেয়ে স্পেশালদিন,সে যে এইভাবে এখানে দাড়িয়ে আছে কেউ কি একবারে খেয়াল করেছে?"শিউমিনের চিল্লানি শুনে সবাই যেনো নিজেদের হুঁশ ফেরত পেলো।
"ও আমার ভালোবাসা,কোথায় ছিলে এতোক্ষণ,আমি তো তোমাকেই খুঁজছিলাম" চানিয়লের চোখে চোখ টিপ দিয়ে চেন যেয়ে শিউমিনকে জড়িয়ে ধরে।

ততোজ্ঞণে সুহো আর সেহুনও নিজেদের চোখ মুছে হাসছে শিউমিন আর চেনের ভালোবাসা দেখে।

শিউমিন আর চেনের সম্পর্কের আপগ্রেডের মানে দীর্ঘ ৩ বছর ডেটিংয়ের পর আজ থেকে তারা একসাথে থাকা শুরু করবেন নিজেদের বাড়িতে,অন্যান্য নতুন কার্লদের তুলনায় শিউমিন আর চেন অনেক ধীর ছিলো বললেই চলে,এটা শিউমিন আর চেন দুজনেই খুব ভালো করে জানতো।কেনো যেনো ওরা দুজনেই কোনো তাড়াতাড়ি করতে চায়নি ওদের সম্পর্ক নিয়ে,ওরা ধীরে ধীরে এগোতে চেয়েছে,সম্পর্কটা তো আর ১/২ দিনের জন্য নয়,এটা হবে সারা জীবনের জন্য।যাক না একটু ধীরে।নিজেদের জেনে নিক না আগে,কার কি ভালো লাগে না লাগে,হয়তো বা এটা টেম্পোরারি ক্রাশও তো হতে পারে,২ সপ্তাহ পর আবার মিলিয়ে যাবে,থাকবে না কোনো অনুভুতি,চেন আর শিউমিনের দুজনেরই প্রথমবার ছিলো কারো সাথে সম্পর্কে জড়ানোটা,তাই কেউই রিস্ক নিতে চায়নি,প্রথম ভালোবাসা আদৌ ভালোবাসা কিনা তা জেনেই দুজন এগিয়েছিলেন,গত বছর থেকেই দুজন এক সাথে থাকার প্ল্যান করছিলেন,তাই একটু একটু করে জমিয়ে আজ নিজেদের এই বাড়ি কেনা,যেখানে সারাটা জীবন ভালোবাসার মানুষটার হাতে হাত রেখে কাটিয়ে দেয়া যাবে।

রাত প্রায় তখন ১১:৩০ টা,সবাই খাবার শেষে এখন আড্ডা দিতে বসেছে আর আড্ডা দেয়ার প্রথম অংশ হচ্ছে নতুন কাপলকে তাদের হাউজ ওয়ার্মিং পার্টির গিফট দেয়া,
সবসময়ের মতো আজো কাই আর সো মিলে একটা,চানিয়ল আর বেকহিয়ুন মিলে একটা গিফট এনেছে আর মাক্নে সেহুনের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথাই নেই,তাই সুহোর গিফটের সাথেই তার নাম জুড়ে দেয়া হলো।

সবাই ধীরে ধীরে শুরু করলো স্মৃতিচারণা,শিউমিন আর চেনের সম্পর্কের,তাদের বন্ধুত্বের,একেকজনকে করা একেকজনের ওয়াদাগুলোর,সাধারণ মানুষ থেকে আজকের এই সুপারস্টার হওয়ার পেছনের গল্প যা কেউ জানে না।কিন্তু কেনো যেনো আজকের পার্টিতে কারোরই মন নেই,আগের পার্টিগুলোর মতো ঠিক জমে উঠছে না আজকের পার্টিটা।
সবাই গল্প করছে,হাসছে।তবুও মনে হয় কোনো প্রাণ নেই বুঝি এই পার্টিতে।
শিউমিন আর চেন নিজেদের ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে ব্যস্ত,সুহো আর সেহুন তখন হতো ৩ বছরে দুজন দুজনের না বলা কাহিনীগুলো বলছে,কাই আর সো এর মধ্যে এর মধ্যে চলছে মিটমিটে কথা,চানিয়ল আর বেকহিয়ুন তখন সো কে বিরক্ত করার বুদ্ধি আঁটছে।
কোনো যেনো মনে হচ্ছে কিছু বিভক্ত না হতেও বুঝি আজ সবাই ওখানে বিভক্ত,সবাই একসাথে বসা কিন্তু মনগুলো যেনো অন্য কোথাও।

ঠিক তখনই সবাইকে চমকে দিয়ে আর সব নিস্তব্ধতার অবসান ঘটিয়ে কাই হাঁটুগেড়ে প্রপোজ করার স্টাইলে বসে পড়ে সো এর সামনে,
সবাই তখন হতচকিত কাইয়ের এমন আচমকা ব্যবহারে,বিশেষ করে সো নিজেই।
"সো হিয়ুং Please Be My Love and Stay with me for the rest of my life,I need you,I want you.I can't imagine my life without you,Kim Kaa loves you.Do you love him too?Will you be my valentine?"
কাইয়ের এমন আচমকা ব্যবহারে সো মনে হয় ২ মিনিটের জ্ন্য কি করবে সব ভুলে যায়,নিজের চোখের বিশ্বাস করতে পারে না সে,আসলে সত্যিই কি হচ্ছে এমন?আর এমন হলে কি করা উচিত এখন তার?সো ভেবে পায় না।

সুহো তখনও ঘোরের মধ্যে আছে কি দেখছে সে এইসব,সে ৩ বছর ছিলো না আর তার মধ্যেই এত কিছু পাকিয়ে ফেলেছে পিচ্চিগুলো।কিন্তু যাই হোক ছোটো ভাইটাকে তার এখন সাপোর্ট করা উচিত,সে চায় না এমন একটা খুশির দিনে তার ভাইটি কাঁদুক।সবাই যখন হাঁ করে সো আর কাই এর চেহারার দিকে তাকিয়ে আছে,কেউ কিছু বলছে না তখন সুহো নিজ দায়িত্বেই সো কে উৎসাহিত করতে বলে "কিওংসো-য়া মোয়ে?পাল্লি ইয়েস বল,তা না বলে এই বেচারা তো কেঁদেই দিবে,আর বাকিরা সবাই এভাবে তাকিয়ে আছো কেনো,কিছু বলো,হেল্প দিস কিড্স,ইয়ো কাপলস আপনারা কিছু বলছেন না কেনো?"
সুহোর কথায় বেকহিয়ুন সবার প্রথম বলে ওঠে,"Grab this opportunity,Kim Kai is proposing you,The man you love,Say yes,Hurry!What are you waiting for?"
শিউমিনও সাথে সাথে বলে উঠে,"হারাস না ভাই আমার এই চান্স,হ্যাঁ বলে দে,সেটেল হয়ে যা আমাদের সাথে"।
"ওর সিদ্ধান্ত ও কে নিতে দাও"চেন বলে ওঠে,যদিও চেনের কথা কেউ কানে নেয় না সবাই আরেকটি কাঁপল দেখতে চায়
সবাই তখন সো কে উৎসাহিত করছে কাইকে হ্যাঁ বলার জন্য,সো নিজের মনে তখনও বিভ্রান্ত কি করবে সে,কিন্তু সবার কথা শুনে মনে হচ্ছে এইটাই ঠিক সিদ্ধান্ত।
সে শেষবারের মতো কাইয়ের চোখে তাকালো তার মনে হলো না সে ঠিক পথেই এগোচ্ছে আর সে তখন কাইকে জড়িয়ে ধরে হ্যাঁ বলে।
আর একটা চিৎকার দিয়ে ওঠে ঘরে মওজুদ সবাই,আজ একটা নয় দুইটা নয় তিন তিনটা উৎসব তাদের জ্ন্য।সবাই উঠে নাঁচতে শুরু করে,কারণ তাদের খুশির উল্লাস হচ্ছে আজকে,এতোদিন পর বুঝি সব তার আগের জায়গায় ফেরত আসলো,সবাই খুশি আজকে!!!
কিন্তু ভাগ্যে হয়তো অন্য কিছুই লেখা তাদের।

রাত বেড়ে চলে,আকাশের চাঁদটা কালো মেয়ে আরেকটু ঢেকে যায়,যে যার যার বিছানায় তখন জীবনের আর বিশেষ করে আজকের দিনের হিসেব মিলানোয় ব্যস্ত।

শিউমিনের পাশে চেন অঘোর ঘুমে মগ্ন,চেন ঘুমোচ্ছে কিন্তু শিউমিন ঘুমোতে পারছে না।আচ্ছা ভালোবাসার মানুষটা না হয় এতোদিন পাশে ছিলো না তাই না হয় ঘুমোতে পারেনি সে,তবে আজকে কেনো ঘুমোতে পারছে না সে।

সেহুনটা আজকে সুহোর পাশে সুহোকে জড়িয়ে ধরে ঘুমোতে চেয়েছিলো,সে নিজে ইচ্ছে করেই মানা করেছে সেহুনকে এই বলে যে রাতে তার কাজ আছে,সেহুনকে এখনো সে জানতে দিতে চায় না ৩ বছর আগেরকার ক্ষতটা এখনো কতো গেছে তার বুকে যার জন্য আজও রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে সে।

বেকহিয়ুন যেনো আজ ঘুমোতেই পারছে না,স্বপ্ন দেখছে সে দিবাস্বপ্ন;যা হয়তো কিছুদিনের মধ্যেই পূরণ হতে যাচ্ছে,হয়তো কাইসো আর শিউমিন আর চেন হিউংয়ের মতো সেও হাত ধরে হাঁটতে পারবে তার ভালোবাসার মানুষটার,এই স্বপ্নটাই জাগিয়ে রাখছে তাকে।

চেনের হঠাৎ করেই আজ ঘুম ভেঙ্গে যাচ্ছে একটু পর পর,এই ভয়ে যে হয়তো চোখ খুললেই সে দেখবে শিউমিন আর নেই তার পাশে।খুব বেশি ভালোবাসে সে শিউমিনকে,যাকে হারানোর চিন্তা সে কখনোই করতে পারে না।তাইতো এতোদিন তার ছিলো শিউমিনকে না পাওয়ার ভয়,আর আজ তাকে হারানোর ভয়।

চানিয়লের আজ ঘুম নেই চোখে,আজ সে যা পেয়েছে তার চেয়েও বেশি কিছু হারিয়েছে।দৌড়াচ্ছে চানিয়ল দু চোখ বন্ধ করে,জানে না কোথায় যাচ্ছে সে,কোনদিকে তার যাওয়া উচিত।
এই মুহূর্তে তার কিছুই আসছে না মাথায়,সে শুধু জানে সে তার ভালোবাসাকে আজ তার বন্ধুর এবং বন্ধুত্বের কাছে হারিয়েছে।সো কে ভালোবাসে সে,ড্রেসিং রুমে সে দেখছিলো বেকহিয়ুনের পেছনেই ড্রেসিংরুমে ঢুকতে থাকা সো কে,আর তার হাতেও সে গাড়ি ঠিক করতে যেয়ে ব্যথা পায়নি সে,সো কে ডাক দিতে যেয়ে যখন কাই আর সো কে জড়িয়ে ধরে থাকতে দেখেছিলো সে,মাথা ঠিক রাখতে পারেনি সে,আর গাড়িতেই যেয়ে মেরে বসেছিলো ঘুষি।আর আজ সারাদিন আড়চোখে তাকিয়ে ছিলো সে সো এর দিকে।কাই এর প্রপোজের সময়ও,হয়তো চানিয়লকে কেউ খেয়াল করেনি তা না হলে ঠিকই দেখতে পেতো তার চোখের কোণে এক ফোটা অশ্রু।

সো এই মধ্যরাতেও রান্নাঘরে।তার সামনেই কফির জন্য চুলায় গরম দেয়া পানি শুকিয়ে যাচ্ছে সেদিকে তার কোনো খেয়াল নেই।সে কি ঠিক করেছে?সে কি আদৌ ভালোবাসব কাই কে?খেলছে না তো সে কাইয়ের ভালোবাসা নিয়ে?আর চানিয়লোকও জিজ্ঞেস করা হয়নি তার।সে আসলে করছে টা কি।নাহ, বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না,সে কাইকে ভালোবাসব এমনই একটা আশ্বাস দেয় সো নিজেকে।তবে তার কতোটা সত্য আর কতোটা মিথ্যা জানে না সে।

বাসার ছাদে বসে নিকোটিন পুড়াতে পুড়াতে ভাবে কাই,সে কি আজ ঠিক করেছে কাজটা!কিওংসো হিয়ুংকে কি সত্যি ভালোবাসে সে?নাকি শুধুমাত্র দেখানোর জন্যে করেছে কাজটা।নিকোটিন পুড়তেই থাকে,তবে একা না সাথে পুড়তে থাকে কাইয়ের হৃদয়টাও।

সুহোকে আজ সে বলতো সেহুন প্রেমে পড়েছে,বিউন বেকহিয়ুন ছেলেটির প্রেমে সে খুব ভালোভাবেই পড়েছে।ভালো লাগে বেকহিয়ুনকে তার খুব,তার সাথেই বাকি জীবনটা কাটাতে চায় সে।নাহ আজকে হলো না কালকেই বলবে সে সুহোকে।সুহোর জ্ন্যই এতোদিন অপেক্ষা তার,এবার বুঝি অপেক্ষার শেষ হতে চললো তার।

৮ টি হৃদয়,আর সাথে জড়িয়ে থাকা মানুষগুলোর জীবনের গল্প অন্য দিকে মোড় নিতে চলছিলো সবে,নিজের মনের অজান্তেই বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছিলো সবাই।জানা নেই কারো ভাগ্যে যে তাদের কি লেখা ছিলো।

(Sorry for this late update,Have been really busy,will try to be more active,Thank you and happy reading 😊)

Continue Reading

You'll Also Like

151 15 5
আমি সেই পদতলিত ফুল। যাকে তুমি তোমার পুরনো প্রেমিকার কানে গুজে দিয়েছিলে কোনো এক বসন্তের দিনে। কিংবা আমি ছিলাম এক কবিতার খাতা, যাকে কিশোর কবি ফেলে দিয়ে...
18.3K 822 40
বাস্তব ধর্মী কিছু লেখার চেষ্টায়
620 42 41
চাওয়া ও না পাওয়ার মাঝখানে জীবন চলে তার নিজস্ব গতিতে।
3.4K 83 3
বাস্তববাদী কিছু লেখার চেষ্টায়