লিলিথিয়ান

By samihossen88

3.3K 43 3

ভার্সিটি পড়ুয়া দুই যুবক অযাচিতভাবে ফেঁসে যায় এমন এক কাল্টের খপ্পরে, যারা জড়িত আছে নারকীয় ভয়াবহতায়... More

পর্ব ১
পর্ব ২
পর্ব ৩
পর্ব ৫
পর্ব ৬
পর্ব ৭
পর্ব ৮
পর্ব ৯
পর্ব ১০
পর্ব ১১
পর্ব ১২
পর্ব ১৩
পর্ব ১৪
পর্ব ১৫
পর্ব ১৬
পর্ব ১৭

পর্ব ৪

197 2 0
By samihossen88


---
দু'দিন পরের ঘটনা।
রবিবার। টিউশনি শেষ করে টিএসসি গেছিলাম এক ডিলারের কাছ থেকে গাঁজার পোটলা আনতে। গিয়প দেখি এলাহি কারবার। বিরাট বড় স্ক্রিনে বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের মধ্যকার ক্রিকেট ম্যাচ চলছে। সৌভাগ্যবসত, ক্যাম্পাসের কয়েকজন বন্ধু-বান্ধবের সাথেও দেখা হয়ে গেল। বহুদিন পর সবার সাথে বসে চরম নেশা করলাম আর খেলা দেখলাম। বাংলাদেশ হারলো।
বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত বারোটার মতো বেজে গেল। ফ্ল্যাটে ঢুকতেই দেখি রুমমেট শালারা একেকজন বুভুক্ষের মতো ঘুমাচ্ছে। ক্লাস-পার্ট টাইম জব-টিউশনি এসব করে আর কারোই শরীর চলার কথা না। দরজা খুললো খাদিজা। আমি ভেতরে ঢুকতেই বললো, "ফ্রেশ হইয়া খাইতে বসেন৷ খাওন টেবিলেই রাখসি।"
জামাকাপড় বদলে ঘুমানোর পোশাক করলাম। বাথরুমে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে পড়লাম। খাদিজার আচরণ বউয়ের মতো দেখে মনে মনে হাসলাম। ঘরে বাকি রুমমেটা না থাকলে যে কেউ আমাদের আদর্শ স্বামী-স্ত্রী ভাবতে বাধ্য।
টেবিলে খেতে বসলাম। ঢাকনা দিয়ে প্রতিটা প্লেট ঢেকে রাখা। একে একে সেগুলো খুললাম। রুই মাছের তরকারি, আলুভর্তা, ডাল ও ভাত৷ খাবার মুখে দিতেই মনটা ভালো হয়ে উঠলো। খাদিজার হাতের রান্নাকে অমৃত বলার সুযোগ যেমন নেই, তেমন অখাদ্য বলার সুযোগও নেই। মোটামুটি চালিয়ে নেওয়ার মতো স্বাদ। অন্তত হোস্টেলের খাবার থেকে হাজার গুণ উত্তম।
খাওয়ার পুরোটা সময় কোথাও তাকে দেখলাম না। হয়তো ঘুমাতে চলে গেছে। এমনিতে সে রাত সাড়ে দশটা বা এগারোটার মধ্যেই ঘুমিয়ে যায়। গ্রামের মেয়ে তো তাই রাত জাগার অভ্যাসটা রপ্ত করতে পারেনি। চোদার সময়ও প্রায়ই বলে,
"জলদি করেন। ঘুমামু।"
খাওয়া শেষে বেসিনে হাত ধুয়ে রুমে ঢুকে দরজা আঁটকে দিলাম। বারান্দা-জানালা বন্ধ থাকায় ঘরটা বেশ অস্বস্তিকর গরম হয়ে আছে। ভালো লাগছে না। ঘরটাকে ঠান্ডা করার নিমিত্তে বারান্দার থাইগ্লাসটা খুলতেই হু হু করে ভেসে আসা ঠান্ডা বাতাসে গায়ে কাঁপুনি ধরিয়ে দিলো। পরনে হাফপ্যান্ট থাকায় বাতাসটা যেন পা বেয়ে সোজা বিচিতে আঘাত করলো। বারান্দার বামপাশে, যেখানে ফুলের টপ থাকে, সেখানে তাকাতেই ভয়ে সারা শরীর জমে গেল। ভয়ে কয়েক সেকেন্ড মাথা কাজ করলো না। অমানবিক ঠান্ডায়ও ঘামতে লাগলাম।
আমার বারান্দার মেঝেতে বসে আছে একটি নারীমূর্তি!
অন্ধকারে আবছাভাবে তার গায়ের সবুজ সালোয়ার কামিজটা দেখা যাচ্ছে। বাতাসে উড়ছে তার চুল।
ঘাড় ঘুরিয়ে সে আমার দিকে তাকিয়ে দাঁত বের করে হাসলো। খিলখিলিয়ে বললো,
"ভয় পাইছেন ভাইজান?"
খাদিজা!
বুকের উপর থেকে পাথর নেমে গেল আমার। বারান্দায় ঢুকে তার পাশে বসলাম। তীব্র শীতের ভয়াল থাবা থেকে বাঁচতে বারবার দুহাত ঘষতে লাগলাম। আমি তাকালাম ওর দিকে। কুয়াশা ভেদ করে সামান্য চাঁদের আলো এসে পড়ছে তার চেহারায়। সেই আলোতে মৃদুভাবে দেখা যাচ্ছে তাকে। বেশ অপার্থিব সৌন্দর্য্যতা ঘিরে রেখেছে তাকে। ঘোরলাগা দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলাম তার দিকে। এতটা মনোযোগ দিয়ে কখনো তার মুখ খেয়াল করা হয়নি আমার। সবসময় দৃষ্টি খেলা করতো ওর দুধের খাঁজে, পেটের ভাজে অথবা পাছার চিপাচাপায়।
খাদিজার পরনে বেশ পাতলা কামড়ের সালোয়ার কামিজ। বুকে ওড়না নেই। বাতাবিলেবুর ন্যায় দুধদুটো ঝুলে আছে। বাঙালি মেয়েদের মতো ওর স্তনজোড়া অতটা ভারি নয়, তবুও দেখতে মন্দ না।
খাদিজা নিচু গলায় বললো, "কি দ্যাখতেসেন?"
"তোকে।"
কাষ্ঠ হাসি লক্ষ্য করলাম ওর ঠোঁটে। বললো,
"এতবার দেইখাও মন ভরে না?"
আমি হাসলাম। কোনো জবাব দিলাম না। হাফপ্যান্টের পকেট থেকে ব্যানসনের একটা শলাকা বের করে আগুন ধরালাম। শরীরটা গরম না করলে হচ্ছে না! ঠান্ডায় পড়ে যাবো!
একটান দিয়ে বললাম, "তোর শীত করে না রে?"
"না।"
খাদিজার দিকে তাকিয়ে বুঝলাম যে ওর চোখজোড়া ছলছল করছে। যেন শীতের ভোরে সমুদ্রের জলে শিশিরবিন্দু পড়ছে টুপটুপ করে। কণ্ঠটাও বেশ ম্লান লাগছে তার। সদা হাস্যোজ্জ্বল মেয়েটাকে হঠাৎ যেন কুয়াশার মতো গ্রাস করে নিয়েছে বিষণ্ণতা। জিজ্ঞেস করলাম, "তোর কি মন খারাপ?"
সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিলো না সে। তার শুকনো ঠোঁটজোড়া মৃদু কেঁপে কেঁপে উঠলো। সময় নিয়ে বললো,
"হ ভাই।"
"ক্যান? কি হইছে? কেউ কিছু বলেছে?"
"না।"
"তাইলে?"
"মায়ের কথা মনে পড়তাসে।"
খাদিজার মা গত হয়েছেন মাসখানেক হলো। এই বয়সে মৃত মানুষের কথা মনে পড়াটাই স্বাভাবিক। আর সেই মৃত মানুষটা মা হলে তো কথাই নেই!
খাদিজা বলে যাচ্ছে,
"আমার মায়ের শখ আছিল আমারে বড় জায়গায় বিয়া দেওনের। এরলেইগা ম্যাট্রিক পর্যন্ত পড়ালেখাও করাইছে। প্রায়ই আমারে কইতো, খাদিজা, দেহিস একদিন তোরে অনেক বড় কইরা বিয়া দিমু। বিরাট বড় কুমিটি সেন্টর ভাড়া কইরা অনুষ্ঠান করুম..." বলতে বলতে নাক টেনে অশ্রু আটকায় সে। "কিন্তু মা আমারে বিয়া দিতে পারলো। মইরা গেল। মাঝেমইধ্যে আমার আল্লাহরে নিষ্ঠুর মনে হয়, জানেন ভাই?" এতটুকু বলে জিহ্বায় আলতো করে কামড় বসায় সে৷ বিড়বিড় করে 'তওবা' 'তওবা' পড়ে। পুনরায় বলতে থাকে,
"আমি ঘুমানের সময় ভাবি যে আমার মা চাইতো কি আর করতেসি কি। মা চাইতো আমি যেন্ সুন্দর মতোন শাড়ি পিন্দা বড়লোক ঘরের বউ হইয়া থাকুম। আর আমি এইদিকে পাঁচটা ধনের ভাড় সামলাই..." বলে ম্লান হাসে সে। আমি চুপ করে থাকি। বলতে থাকুক। এভাবে বকবক করলে ওর মনটাও হালকা হবে। আমি নিঃশব্দে সিগারেটে টান দিতে থাকি।
"মাঝেমইধ্যে মনে এই যে আপনেরা, মানে যারা আল্লাহ খোদা মানেন না, আপনেরাই বুঝি ভালা আছেন। কোনো চিন্তা-ফিকির নাই। যারে-তারে চোদেন। পরকালের হিসাব-নিকাশের ভয় নাই।"
খাদিজার এমন কথায় বেশ অবাক হলাম। সেও জেনে গেছে যে আমি নাস্তিক! বাহ!
"আমার মারে লইয়া আমার খুব টেনশন হয়, জানেন ভাইজান। কই আছে, ক্যামনে আছে, এইসব জানতে মনে চায়।"
"তিনি যেখানেই আছেন, ভালো আছেন।" বলে লম্বা করে ধোঁয়া ছাড়লাম। সিগারেটের ধোঁয়া কুয়াশার সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল। সৃষ্টিকর্তায় আমার বিশ্বাস নেই। খাদিজার মা কবরে পচেগলে পোকামাকড়ের খাদ্য হচ্ছে, এটা আমি জানি। আত্মা-পরকাল-জান্নাত-জাহান্নাম এসবই আমাদের উত্তপ্ত মস্তিষ্কের কল্পনা। কিন্তু এসব বলে মেয়েটার মনে কষ্ট দিলাম না। তাকে সেটাই বললাম যা সে শুনতে চায়।
সে আমার কাঁধে মাথা রাখলো। শরীরটা কেঁপে উঠলো আমার। কলেজে থাকতে একটা মেয়ের সাথে প্রেম করতাম। নামটা ভুলে গেছি। সেই মেয়েটা প্রায়ই এভাবে আমার কাঁধে মাথা রাখতো। আজ বহুদিন পর এমন এক অনুভূতি সজাগ হয়ে উঠলো।
খাদিজা বললো,
"মাঝেমাঝে নিজেরে বাজারের মাগি মনে হয়, ভাইজান। এই যে, যখন যার ইচ্ছা আমারে চোদতে থাকে। বাঁধা দিতারি না। তয় এ কথাও সত্য যে বাঁধা দিতে পারলেও আমি কুনোসময় বাঁধা দিতাম না। ধনের মজা সবসময়ই আমার মুখে লাইগা থাহে।" বলে বাচ্চাদের মতো দাঁত বের করে হাসে সে।
আমি তার দিকে তাকাই। সিগারেটের পুটকিটা জানালা দিয়ে বাইরে ছুঁড়ে মেরে বলি,
"তুই মাগি না, খাদিজা। এই কথাটা মাথায় রাখিস।" অদ্ভুত সম্মোহনী দৃষ্টিতে সে তাকিয়ে থাকে আমার দিকে। আর নিজেকে ধরে রাখতে পারি না আমি৷ কাছে টেনে তার ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দেই। ওর থুথুর নোনতা স্বাদ জিহ্বায় অনুভব করি। আমিও আমার জিহ্বা পুরে দেই তার ঠোঁটের আরো গভীরে।
মিনিট তিনেক পর সে ঠোঁট ছাড়িয়ে বলে,
"আপনের ধনটা দেন। আর পারতেসি না।"
আমি দ্রুত উঠে দাঁড়াই। রুমের ভেতরে ঢুকার কথাটাও মাথা থেকে তাড়িয়ে দেই। এই হিমশীতল আবহাওয়া, যেখানে কুয়াশরা লুকোচুরি খেলছে, আমি এমতাবস্থায় একটানে হাফপ্যান্ট পুরোটা খুলে ফেলি। তড়িং করে আমার আখাম্বা ধন লাফিয়ে উঠে আলতো করে বারি খায় খাদিজার কপালে। অভিজ্ঞ হাতে ডান হাতে তা চেপে ধরে মুখে পুরে ফেলে সে। দারুণ লেহন শুরু করে সে৷ চুষতে থাকে উপর থেকে নিচে, নিচে থেকে উপরে। রাতের নীরবতা খানখান করে শোনা যায় কেবল চপচপ চপচপ শব্দ।
ধন চোষার ফাঁকে ফাঁকে বিচিতেও জিহ্বায় চালায় খাদিজা। এভাবে চলতে থেকে মিনিট আটেক। একপর্যায়ে বুঝি যে আরো কিছুক্ষণ চুষলে মালগুলো সব ওর কপালেই পড়বে। আমি সরে যাই। এই ইশারার সাথে পরিচিত সে। উঠে দাঁড়িয়ে বলে,
"এইদিকে কাপড় খুলতারুম না। অনেক শীত।" উত্তেজনায় আমার কান দিয়ে যেন ধুয়ো বেরুতে থাকে। দুজন তাড়াতাড়ি রুমে ভেতরে ঢুকে থাইগ্লাসটা লাগিয়ে দেই। পাগলের মতো হেঁচকা টানে খুলতে থাকি ওর জামাগুলো। সালোয়ার, পায়জামা, ব্রা, প্যান্টি। একফাঁকে নিজেও নগ্ন হয়ে যাই।
এমুহূর্তে রুমের ভেতরে থাকা দুজনই জন্মদিনের পেশাকে।
বিছানায় পা ফাঁক করে শুয়ে পড়ে খাদিজা। আমি দেরি না করে ওর দুই ভোদায় নাকমুখ ডুবিয়ে দেই। পরিচিত গন্ধ। কায়দা করে জিহ্বা পরিচালনা করতে থাকে ওর গোপন জায়গায়। চাটতে থাকি, চুষতে থাকি। উত্তেজনায় গোঙাতে থাকে সে।
"আহহহহহ....উমমমম....ওহহহহহ....আস্তে.....আহহহ.....মমমম....."
আমি চাটতেই থাকি, চাটতেই থাকি। এ যেন ভোদা নয়, কোনো ভ্যানিলা আইসক্রিম।
স্লাপ!
স্লাপ!
স্লাপ!
রুমের তাপমাত্রা আচমকাই যেন বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। রীতিমতো ঘামতে থাকি আমি ও সে।
একপর্যায়ে খেয়াল করি যে যোনীরসে ভিজে চপচপে হয়ে গেছে সম্পূর্ণ অঞ্চল। সময় হয়ে গেছে!
দুই পা টেনে তাকে বিছানার একদম কোনায় নিয়ে আসে। বাঙালির চিরাচরিত পজিশন! মিশনারি!
খাদিজার দুই পা দুদিকে ছড়িয়ে দেই। মাঝখানে তার ভোদার সরু রাস্তা দেখে লোভ ধরে যায়। গভীর!
নিজের আখাম্বা ধন অভিমুখে সেট করে বেশ জোর একটা ঠাপ বসিয়ে দেই। সুরুৎ করে পুরোটা একবারে ঢুকে যায় ভেতরে। এরপর শুরু করি ঠাপ।
থপথপ! থপথপ!
থপথপ! থপথপ!
একেক ঠাপে পুরো শরীর কাঁপতে থাকে। দ্রুত গতির ট্রেনের মতো তার ভোদায় যাওয়া-আসা করতে থাকে আমার সাপ। সুরুৎ! সুরুৎ! সুরুৎ!
এরপর শুরু করি তার স্বর্গীয় পাছার চোদন। এলোপাথাড়ি ঠাপাতে থাকি বাঙালি অ্যাবেলা ডেঞ্জার খ্যাত খাদিজার পাছা। নিয়মিত পাছায় ধন নেয়ার ফেলে বেশ সহজেই ঢুকে গেল আমারটা। ঠাপে ঠাপে তার অন্তরাত্মা কাঁপাতে থাকি।
মিনিট বিশেক পর মাল ছাড়ি আমি। গা এলিয়ে শুয়ে পড়ি ওর উপর। আমার মাথায় বিলি কেটে দেয় সে। পরম শান্তিতে ঘুমিয়ে পড়ি আমি।

Continue Reading

You'll Also Like

10.1K 671 11
Another fan fiction on ParkxForth :) My fujoshi heart just couldn't get over this pair so I decided to pen another story on them concurrently. Here'...
65.3K 1.6K 10
مافيا - حب - قسوه - غيره renad231_5 مرت سنه والقلب ذابحهه الهجر ومرت سنه والهجر عيا يستحي الروايه موجوده في انستا : renad2315
159 70 39
Beautiful Amazing lesson Quotes Pre-written
116K 12.2K 32
Athulya Singhania has spent her entire life in solitude, yearning for the love of a family. Over the years, she mastered the art of concealing her em...